বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৩:২৫ অপরাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চট্টগ্রামের গুরুত্ব অপরিসীম

বশির আল মামুন, চট্টগ্রাম:

স্হানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবেশদ্বার, কারণ ব্যবসার প্রাণকেন্দ্র হচ্ছে এই সমুদ্র বন্দর। চট্টগ্রামের জন্য আলাদা বাজেট প্রস্তুতসহ আরো নানা প্রকল্প নেয়া হয়ে থাকে। বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে আরো বেশ কয়েকটা সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে এবং এই নির্মাণ প্রক্রিয়া আজকের অর্থনীতির চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ, কিন্তু চট্টগ্রামের গুরুত্ব সবসময় থাকবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে চট্টগ্রামের গুরুত্ব অপরিসীম।

শনিবার (৯ মার্চ) নগরীর কিং অব চিটাগাং কমিউনিটি সেন্টারে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ষষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রেজাউল করিম চৌধুরী’র সভাপতিত্বে সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, সংসদ সদস্য এম. এ. লতিফ, মহিউদ্দিন বাচ্চু, আবদুছ সালাম, ভারতীয় হাই কমিশনার ড. রাজীব রঞ্জন বক্তৃতা করেন। সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এসময় চট্টগ্রাম উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, প্যানেল মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথির সম্মুখে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে বর্তমান মেয়রের মেয়াদে অবকাঠামোগত উন্নয়নের তথ্য চিত্র তুলে ধরা হয়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী বলেন, সিটি কর্পোরেশনের বাইরেও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। তাছাড়া চট্টগ্রামকে বিভিন্ন জলবায়ুর ঝুঁিক থেকে রক্ষা করার জন্য নানা ধরনের প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে এবং এগুলো বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে মূখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, স্থানীয় সরকার ও অন্যান্য সরকারি দপ্তরকে দায়িত্বশীল হয়ে কাজ করতে হবে। উন্নয়ন করতে গেলে স্থানীয় উৎস থেকে অর্থ আহরণ করতে হবে । সাধারণ মানুষকে সেবা দিয়ে বুঝিায়ে দিতে পারলে যেমন, ড্রেন বা নালাগুলো আবর্জনা মুক্ত করে দিলেন এবং সেখানে দৃষ্টিনন্দন ফুলের চারা রোপন করে দিলেন তখন মানুষ রাজস্ব জমা দিতে চাইবে। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং স্থানীয় সরকার মিলে কাজ করে গেলে কাজের অগ্রগতি আরো বৃদ্ধি পাবে এবং সরকারের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহযোগিতা বাড়বে।

ভয়েস/জেইউ।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION